র্তমানে একটি অনলাইন স্টোর তৈরি করার আগে আপনাকে বেশকিছু বিষয় নিয়ে ভাবতে হবে। প্রযুক্তি আগের থেকে অনেক বেশি পরিবর্তন হয়েছে যা ই-কমার্স বিজনেসকে আরও প্রগতিশীল করেছে। বিশেষ করে আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স, অগমেন্টেড রিয়েলিটি ইত্যাদি অনলাইন স্টোর পরিচালনা আরও সহজ ও গতিশীল করে তুলেছে। আমাদের আজকের লেখায় আমরা বর্তমান সময়ের ই-কমার্স বিজনেসের ট্রেন্ডস ও ভবিষ্যতে এই ইন্ডাস্ট্রি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করবো।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স দ্বারা নিজস্বকরণ
এআই সময়ের সাথে সাথে প্রজুক্তির সকল খাতে ব্যবহার হওয়া শুরু হয়ে গেছে। বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটে এআইকে কাজে লাগিয়ে অনেক কিছু অটোমেশন করা হচ্ছে। অল্প সময়ের মধ্যে অনেক বেশি পরিমানে কাজ করা যায় জন্য সবাই এই প্রযুক্তিকে স্বাগতম জানাচ্ছে।
তো আপনি আপনার কাস্টমারদের অটোমেটিক সাপোর্ট দেওয়ার জন্য এআইকে ট্রেইন করাতে পারবেন। অর্থাৎ আপনি যত বেশি ডাটা দিয়ে এআই বটকে ট্রেইন করতে পারবেন এটি তত ভালো সাপোর্ট প্রদান করতে পারবে। গবেষণায় দেখা গেছে ই-কমার্স বিজনেসে আপনি যদি কাস্টমারের রুচি এবং আকাঙ্ক্ষা বুজতে পারেন তাহলে সে বারবার আপনার থেকে পণ্য কিনতে চাইবে। এআইকে কাজে লাগিয়ে আপনি কাস্টমারের ডাটা আনালাইজ করে কাস্টমার বিহেবিওর সম্পর্কে ধারানা লাভ করতে পারবেন।
অগমেন্টেড রিয়েলিটি ও ভার্চুয়াল রিয়েলিটি
আমরা ভার্চুয়াল রিয়েলিটির সাথে প্রায় সবাই পরিচিত। অগমেন্টেড রিয়েলিটি ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মতই তবে এর কার্যকারিতা অনেক বেশি। দুটো পদ্ধতিতে আপনি একটি কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত শিমুলেশন পাবেন। যেখানে অডিও, ভিডিও সহ রিয়েল ওয়ার্ল্ড অনুভুতি পাওয়া যায়।
বর্তমান সময়ে ই-কমার্স বিজনেসে নতুন যে ট্রেন্ড চলছে তার মধ্যে এই প্রযুক্তি ইন্টিগ্রেশন অন্যতম। কারণ এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে আপনি কাস্টমারকে আপনার প্রোডাক্ট রিয়েল ওয়ার্ল্ডে কেমন কাজ করবে সে বিষয়ে ধারনা দিতে পারবেন। অর্থাৎ, ধরুন আপনার একটি চশমার বিজনেস আছে। এখন আপনার ইকমার্স সাইটে আপনি এই প্রযুক্তি ইউজ করে এমন সিস্টেম করলেন যে কাস্টমার সরাসরি আপনার দোকানে না গিয়েও তার চোখে এই চশমা কেমন দেখাবে তা দেখতে পারবে।
বর্তমানে অনেক অনলাইন স্টোর এই প্রযুক্তি তাদের সাইটে অ্যাড করছে। সাম্প্রতিক একটি পরিসংখান মতে AR/VR ব্যবহার করার মাধ্যমে ৯২% কনভার্সন রেট বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ৭১% পণ্য বিক্রি বৃদ্ধি পেয়েছে।
কাস্টমার রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্ট (CRM)
কাস্টমার ইজ অলয়েজ রাইট এই কথাটা অবশ্যই শুনে থাকবেন। একটি বিজনেস টিকে থাকার জন্য সবথেকে বেশি সহযোগিতা প্রয়োজন পরে কাস্টমারদের। কাস্টমার যদি আপনার বিজনেস সম্পর্কে খারাপ ধারনা পোষণ করে তাহলে ব্যাবসা সামনের দিকে অগ্রসর হবে না। তো এখন ই-কমার্স উদ্যোক্তা হিসেবে কাস্টমারের সাথে কীভাবে সংযুক্ত থাকবেন?
এর সবথেকে সহজ উপায় হচ্ছে CRM অথবা কাস্টমার রিলেশনশিপ ম্যানেজমেন্ট। এটি একটি পরিপূর্ণ সমাধান যা দ্বারা আপনি কাস্টমারের সাথে সরাসরি সংযুক্ত থাকতে পারবেন। অর্থাৎ এই সিস্টেমে দ্বারা কাস্টমারের সাথে যোগাযোগ করার পাশাপাশি তারা কতগুলো প্রোডাক্ট কিনেছে, কি কি প্রোডাক্টের প্রতি চাহিদা বেশি, কি কি সমস্যায় পরছে ইত্যাদি জানতে পারবেন। এই ডাটাগুলো কাস্টমারের রুচি এবং ইচ্ছা জানতে সাহায্য করবে যার উপর ভিত্তি করে অফার দেওয়া যাবে। অফার দেওয়ার মাধ্যমে অনেক বেশি পরিমানে কাস্টমারকে আকৃষ্ট করা যায়।
হাইব্রিড কমার্স
করোনা পরবর্তী সময়ে পৃথিবীজুড়ে ই-কমার্স বিজনেসের এক বিশাল বড় মার্কেট তৈরি হয়। মানুষ এই সিস্টেমের উপরে বেশি নির্ভর হওয়া শুরু করে। যার ধারাবাহিকতায় বিশ্বজুড়ে নতুন ধারার অনলাইন কেনা কাটা শুরু হয়। আমরা গতানুগতিক ধারায় যে ই-কমার্স দেখি সেখানে অনলাইনে পণ্য কেনার পর টা সরাসরি হোম ডেলিভারি করা হয়। পেমেন্ট সিস্টেম হিসেবে অনেক ক্ষেত্রে অগ্রিম দেওয়ার প্রচলন থাকলেও বাংলাদেশের মত মার্কেটে ক্যাশ অন ডেলিভারি ছাড়া বিজনেস চলে না।
অন্যদিকে উন্নত বিশ্বে প্রোডাক্ট কিনে পেমেন্ট করার পূর্বে ক্যান্সেল করে দেওয়া কমাতে বাই অনলাইন পিকআপ ইন স্টোর বা BOPIS মডেল চালু করা হয়েছে। অর্থাৎ এই মডেলে আপনি অনলাইনে ওয়েবসাইটে প্রোডাক্ট দেখে কিনতে পারবেন। তবে টা আপনাকে সংরহ করতে হবে দোকান থেকে বা পিকআপ পয়েন্ট থেকে। এভাবে কাস্টমার নিজে দেখে প্রোডাক্ট নিতে পারে এবং ডেলিভারীর জন্য অপেক্ষা করতে হয় না। এত আপনাকে যেমন ডেলিভারির জন্য আলাদা লোকবলের প্রয়োজন হয় না তেমনি আর্থিক দিক দিয়েও লাভবান হওয়া যায়।
সোশ্যাল কমার্স
বাংলাদেশে এফ-কমার্স বা ফেসবুক কমার্স বিজনেস মডেল অনেক জনপ্রিয়। এটি মূলত একটি সোশ্যাল কমার্স বিজনেস মডেল। গবেষণায় দেখা গেছে ৮০% মানুষ তাদের স্মার্টফোন ইউজ করে সোশ্যাল মিডিয়া ব্রাউজ করে। তাদের মধ্য থেকে প্রায় ৭৯% উক্ত ফোন দিয়ে অনলাইনে কেনা কাটা করে থাকে। বর্তমানে ফেসবুকের পাশাপাশি ইন্সটাগ্রাম সহ অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া সোশ্যাল কমার্সের একটি হাবে পরিনত হয়েছে।
সোশ্যাল কমার্সের একটি বড় সুবিধা হচ্ছে এখানে আপনি বিভিন্ন সেলিব্রিটি বা ইনফ্লুএন্সার দিয়ে মার্কেটিং করাতে পারবেন। পরিসংখ্যান মতে দেখা যায় প্রায় ৮০% মানুষ এইসকল সেলিব্রিটি ইনফ্লুয়েন্সারদের সাজেস্ট করা পণ্য কিনে থাকে। তাহলে ধারনা করাই যাচ্ছে মানুষের সোশ্যাল কমার্স বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ দুই ক্ষেত্রেই সম্ভামনাময়।
টপ কোয়ালিটি কাস্টমার সাপোর্ট
প্রতিটি বিজনেসের জন্য কাস্টমার সাপোর্ট একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। রিপোর্ট অনুযায়ী প্রায় ৮১% কাস্টমার মনমতো কাস্টমার সাপোর্টের জন্য পুনরায় পণ্য কিনতে আসে। অর্থাৎ আপনি কাস্টমার সার্ভিস উন্নত ও প্রফেশনাল করার মাধ্যমে রিপিটিভ কাস্টমার বৃদ্ধি করতে পারবেন।
সাপোর্ট টিকিট ওপেন করার থেকে লাইভ চ্যাট অপশন সব থেকে বেশি কার্যকর। কারণ এতে কাস্টমার সরাসরি শারীরিক ভাবে উপস্থিত হয়ে সাহায্য নেওয়ার অনুভূতি পায়। ইমেইল, কল বা সোশ্যাল মিডিয়া সাপোর্টের থেকে প্রায় ৪০% কাস্টমার লাইভ চ্যাট সমর্থন করে। বর্তমানে অনেক কোম্পানি এআই ইউজ করে চ্যাটবট সেটআপ করে নিচ্ছে। এতে কাস্টমার এসএমএস করার সাথে সাথে রিপ্লে পাচ্ছে যা বিজনেস ব্রিদ্ধিতে সাহায্য করে।
সাবস্ক্রিপশন মডেল
বিভিন্ন কোর্স সেলিং ওয়েবসাইট গুলোতে অথবা নেটফ্লিক্সের মতো স্ট্রিমিং ওয়েবসাইট সাইট গুলো তাদের সার্ভিস ইউজ করার জন্য মাসিক সাবস্ক্রিপশন ব্যবস্থা রেখেছে। এই সিস্টেমে আপনাকে মাসিক হিসেবে কিছু অর্থ দিতে হয় যা থেকে পরবর্তীতে পুরো মাসে উক্ত ওয়েবসাইটের সার্ভিস ইউজ করতে পারবেন।
ধিরে ধিরে ই-কমার্স বিজনেসে এই সাবস্ক্রিপশন মডেল প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। এর নানাবিধ সুবিধা থাকার কারণে অনলাইন স্টোর ইন্ডাস্ট্রিতে এই মডেল দ্রুত ছরিয়ে পরচে। এতে একাধারে যেমন কাস্টমারের মনোযোগ আকর্ষণ করা যাচ্ছে তেমনি নানাবিদ সুবিধা বিশ্লেষণ করে তারা সাবস্ক্রাইব করার জন্য আগ্রহী হচ্ছে।
হেড লেস কমার্স
এখন পর্যন্ত ই-কমার্স বিজনেস মোবাইল, ডেক্সটপ ও ট্যাব্লেটে সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু প্রজুক্তির উন্নতিতে এখন মানুষ স্মার্ট হোম ডিভাইস ইউজ করা শুরু করেছে। IoT ডিভাইস গুলো আমাদের জীবন জাপন আরও গতিশীল ও সহজ করে দিয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় আগে যেখানে অনলাইনে কোন পণ্য কিনতে হলে আপনাকে ডেক্সটপ বা মোবাইল ইউজ করার প্রয়োজন ছিল এখন সেগুলো বিভিন্ন ফিটনেস ডিভাইস এবং IoT ডিভাইস থেকেও কিনতে পারবেন।
এই সিস্টেম চালু করার জন্য API হিসেবে হেডলেস কমার্সের যাত্রা শুরু হয়েছে। অর্থাৎ এখন আপনি যে কোন ফ্রন্ট-এন্ড ফ্রেমওয়ার্কের সাথে হেডলেস কমার্স ইউজ করে সার্ভিস প্রদান করতে পারবেন। এতে আপনাকে কোন নির্দিষ্ট ডিভাইসের উপর নির্ভর না করেও অনলাইন বিজনেস পরিচালনা করতে পারবেন।
কিভাবে বাংলাদেশে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করবেন
ফ্লেক্সিবল পেমেন্ট মেথড
কোন অনলাইন স্টোরে পণ্য কিনতে গিয়ে যদি পেমেন্ট করা নিয়ে ঝামেলা পোহাতে হয় তাহলে সেখানে কখনোই আশানুরূপ সেল করা সম্ভব না। পাশাপাশি কোন ভিজিটর উক্ত সাইট একবার ব্রাউজ করলে দ্বিতীয়বার আর ব্রাউজ করতে চাইবে না। এর কারণ ই-কমার্স সাইটে যদি পণ্য কিনতে না পারি তাহলে সেখানে গিয়ে আমার কি লাভ।
এই সমস্যা এড়ানোর জন্য পেমেন্ট মেথডে ফ্লেক্সিবল হতে হবে। অর্থাৎ বিশ্ববাজারে যে যে পেমেন্ট মেথড আছে সেগুলো আপনার সাইটে ইমপ্লিমেন্ট করতে হবে। বিশেষ করে ডিজিটাল ও মোবাইল পেমেন্ট মেথড গুলো সাইটে ইমপ্লিমেন্ট করতে হবে। পরিসংখ্যান মতে আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে ডিজিটাল ও মোবাইল পেমেন্ট মেথডগুলোর ব্যবহার আরও বৃদ্ধি পাবে।
ভয়েস এবং ভিজুয়াল সার্চ
ভয়েস এবং ভিজুয়াল সার্চ ইন্টারনেটে কোন তথ্য খোঁজার ধারনা পাল্টে দিয়েছে। এখন কিবোর্ডে টাইপ করা ছাড়াও আপনি ভয়েস সার্চ করার মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন থেকে তথ্য খুঁজে পেতে পারবেন। এই একই পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনার ওয়েবসাইটে প্রোডাক্ট খুঁজে পেতে ভয়েস এবং ভিজুয়াল সার্চ অপশন অ্যাড করার কোন বিকল্প নেই।
স্মার্ট ডিভাইস গুলো যেমন অ্যালেক্সা, সিরি, ওকে গুগল, করটনা ইত্যাদি আসার পর মানুষ এখন টাইপ করার থেকে ভয়েস কমান্ডকে বেশি গুরুত্ব দিচ্চে। এতে অনেক কম সময়ের মধ্যে আপনি কাঙ্খিত জিনিস খুঁজে পেতে পারেন। কোন ধরনের বিতর্ক ছাড়াই এই ফিচার আপনার ই-কমার্স বিজনেসে অ্যাড করা জরুরী।
কনভার্সন রেট অপটিমাইজেশন বা CRO
এই ফিচার দ্বারা বুঝায় আপনার ই-কমার্স ওয়েবসাইটে আসা কাস্টমারকে পণ্য কিনতে আগ্রহী করা বা নিউজলেটার সাবস্ক্রিপশন করাতে প্ররচিত করা। এই কাজটি করতে আপনাকে লিডকে সেল এ কনভার্ট করতে হবে।
এই ক্ষেত্রে আপনাকে কয়েকটি বিষয় নিশ্চিত হতে হবে। বিশেষ করে আপনার সাইটে কোন অপ্রয়োজনীয় ইনফরমেশন রয়েছে কিনা সেগুলো রিমুভ করতে হবে। তারপর সাইটে A/B টেস্টিং ইমপ্লিমেন্ট করতে হবে। এতে পুরো সাইট সম্পর্কে আরও পরিষ্কার ধারনা পাবেন। সর্বোপরি এই মেথড ইউজ করে আপনি কীভাবে আপনার সাইটে আসা ট্র্যাফিককে কাস্টমারে রূপান্তর করবে সে বিষয়ে সাহায্য করবে।
মার্কেটিং অটোমেশন
মেশিন লার্নিং ইউজ করে অনেক হেল্পফুল অটোমেশন ফিচার তৈরি করা যায়। এই পদ্ধতি ইউজ করে সহজেই আপনি আপনার ই-কমার্স সাইটের অনেক মার্কেটিং স্ট্রাটেজি অটোমেশন করতে পারবেন। যেমন প্রতিমাসে সংগ্রহ করা ইমেইলে মেইল অথবা ফলোআপ মেইল পাঠাতে হয়। তারপর আউটরিচ করার জন্য বিভিন্ন মেথড পরিচালনা করার জন্য যেগুলো রিপিটিভ কাজ আছে সেগুলো অটোমেশন করা যায়।
অনলাইন ষ্টোরে এই কাজগুলো ইমপ্লিমেন্ট করার মাধ্যমে অল্প সময়ে এবং সল্প মার্কেটিং ব্যয়ে মার্কেটিং অটোমেশন করা সম্ভব। এতে আপনার সেল যেমন বারবে তেমনি প্রফিট বৃদ্ধি পাবে।
জিরো পার্টি ডাটা কালেকশন
Cisco এর করা একটি সার্ভেতে দেখা গেছে প্রায় ৮৬% কাস্টমার তাদের ডাটা কীভাবে ব্যবহার করা হবে সে বিষয়ে উদ্বিগ্ন থাকে। তারা চায় তাদের ডাটা কীভাবে ইউজ করা হবে সে বিষয়ে তারা যেন আগে থেকেই ধারনা রাখতে পারে। এবং অনাকাঙ্ক্ষিত কোন যায়গায় যাতে ইউজ করা না হয় সে বিষয়ে সচেতন থাকতে পারে।
বর্তমানে অ্যাপল সহ বিশ্বের অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান এই ডাটা সংরহ করা ও স্টোর করার বিষয় নিয়ে অনেক সচেতনা সৃষ্টি করেছে। এখন কাস্টমার না চাইলে তার ডাটা কেউ সংগ্রহ করবে না বা এই বিষয়ে ইউজারকে কন্ট্রোল দেওয়া হয়েছে। এখন আপনি আপনার অনলাইন স্টোরের জন্য ডাটা সংগ্রহ করার জন্য সাবস্ক্রিপশন, কুইজ, পোলস এবং রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম ইউজ করতে পারবেন।
উপরিউক্ত আলোচনায় অনলাইন বিজনেসকে এগিয়ে নিতে সেরা ই-কমার্স ট্রেন্ডস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এখানে কোন কোন পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনি আপনার ই-কমার্স বিজনেসকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন সে সম্পর্কে ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে।